Thursday, December 29, 2016
Wednesday, December 28, 2016
জেএসসি-জেডিসিতে ৯২.৩৩% পাস
জেএসসি-জেডিসিতে ৯২.৩৩% পাস
https://www.facebook.com/pinjory.biswasট (জেএসসি) ও জুনিয়ার দাখিল সার্টিফিকেট (জেডিসি) পরীক্ষার ফল প্রকাশ হয়েছে।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, জেএসসি ও জেডিসিতে এবার পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ লাখ ৪৭ হাজার ৫৮৮ শিক্ষার্থী।
দুপুরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং প্রাথমকি ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার বিস্তারিত ফলাফল ঘোষণা করবেন।
এবার জেএসসিতে ২০ লাখ ৩৮ হাজার ৩০৩ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। আর জেডিসিতে ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪৭২ পরীক্ষার্থী ছিল।
গত ১ থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত জেএসসি ও জেডিসির পরীক্ষা নেয়া হয়।
বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার হাতে ফলাফলের সারসংক্ষেপ তুলে দেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ।
প্রকাশিত ফলাফলে দেখা গেছে, জেএসসি ও জেডিসিতে এবার পাসের হার ৯২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। মোট জিপিএ-৫ পেয়েছে ২ লাখ ৪৭ হাজার ৫৮৮ শিক্ষার্থী।
দুপুরে সচিবালয়ে সংবাদ সম্মেলন করে শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ এবং প্রাথমকি ও গণশিক্ষামন্ত্রী মোস্তাফিজুর রহমান ফিজার বিস্তারিত ফলাফল ঘোষণা করবেন।
এবার জেএসসিতে ২০ লাখ ৩৮ হাজার ৩০৩ শিক্ষার্থী অংশ নেয়। আর জেডিসিতে ৩ লাখ ৭৪ হাজার ৪৭২ পরীক্ষার্থী ছিল।
গত ১ থেকে ১৯ নভেম্বর পর্যন্ত জেএসসি ও জেডিসির পরীক্ষা নেয়া হয়।
China defies world and sails aircraft carrier through 'forbidden' sea
China defies world and sails aircraft carrier through 'forbidden' sea
And whilst it was at it, it sailed menacingly close to Taiwan; a self-governing island that China claims as its own.
It comes only days after state-run media called for China to invade Taiwan, showing its “resolution” to “recover [it] by force”.
Brit traffic chaos as bloke wanders onto motorway in his PANTS in shock footage
Brit traffic chaos as bloke wanders onto motorway in his PANTS in shock footage
Officers took the bloke man, who is believed to have been on drugs, to Royal Stoke University Hospital where he recovered.
Mark Moss, a company director of a car care products firm, recorded the footage and uploaded it on social media
হাঁটল ম্যাক্স, দেখল পৃথিবী
হাঁটল ম্যাক্স, দেখল পৃথিবী
https://www.facebook.com/pinjory.biswasপা করে হাঁটতে শুরু করেছে ফেসবুকের প্রধান নির্বাহী মার্ক
জাকারবার্গের মেয়ে ম্যাক্স। মেয়ের প্রথম হাঁটার ঘটনাটি ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিওতে
ধারণ করে তা ফেসবুকে পোস্ট করেছেন জাকারবার্গ। গত শুক্রবার ফেসবুকে পোস্ট
করা ওই ভিডিও প্রচুর লাইক পেয়েছে। ভিডিওটি প্রচুর শেয়ারও হয়েছে।
ভিডিওতে ম্যাক্স হাঁটি হাঁটি করে হাত বাড়িয়ে বাবা জাকারবার্গের দিকে এগিয়ে যাচ্ছে আর জাকারবার্গ তাকে উৎসাহ দিচ্ছেন—এমন বিষয়টি উঠে এসেছে।
ভিডিওটি আজ মঙ্গলবার বিকেল পর্যন্ত ১ কোটি ৩৫ লাখবার দেখা হয়েছে। ৭ লাখ ৮০ হাজারের বেশি প্রতিক্রিয়া পেয়েছে। শেয়ার হয়েছে ২৬ হাজারবারের বেশি।
মেয়ের হাঁটতে শেখার বিষয়ে জাকারবার্গ ফেসবুকে লিখেছেন, ‘আমি যখন ছোট ছিলাম ও প্রথমবার হেঁটেছিলাম, মা ছোট বইয়ে সেই তারিখ লিখে রেখেছিলেন। আমার বোনের বাচ্চারা যখন প্রথমবার হেঁটেছিল, তারা ছবি ও ভিডিও তুলে তা সংরক্ষণ করেছিল। যখন ম্যাক্স হাঁটতে শুরু করল, আমি পুরো ঘটনাটি ৩৬০ ডিগ্রি ভিডিওতে ধারণ করলাম, যাতে পরিবার ও বন্ধুরা তা অনুভব করতে পারেন।’
গত বছরের ডিসেম্বরে মার্ক জাকারবার্গ ও প্রিসিলা চ্যানের ঘরে আসে ম্যাক্স। তার জন্ম উপলক্ষে মোট সম্পদের ৯৯ শতাংশ দাতব্য কাজে ব্যয় করার ঘোষণা দেন জাকারবার্গ দম্পতি। এই সম্পদের পরিমাণ ৪ হাজার ৫০০ কোটি মার্কিন ডলারের কাছাকাছি।
সূর্য বুড়ো হলে কেমন হবে পৃথিবীর চেহারা?
সূর্য বুড়ো হলে কেমন হবে পৃথিবীর চেহারা?
https://www.facebook.com/pinjory.biswas শক্তিশালী রেডিও টেলিস্কোপ ব্যবহার করে জ্যোতির্বিদেরা একটি
মৃতপ্রায় প্রবীণ নক্ষত্র পর্যবেক্ষণ করেছেন। পৃথিবী থেকে ২০৮ আলোকবর্ষ
দূরে অবস্থিত ওই নক্ষত্রটি। এর নাম এল ২ পাপিস। বিজ্ঞানীরা বলছেন, ওই
নক্ষত্রটি পর্যবেক্ষণের ফলে কয়েক বিলিয়ন বছরের মধ্যে সূর্য বুড়ো হলে
পৃথিবীর অবস্থা কেমন হবে, সে সম্পর্কে ধারণা পাওয়া যাবে।
গবেষকেরা বলছেন, ১০ বিলিয়ন বছর বয়স (এক বিলিয়ন সমান ১০০ কোটি) এল ২ পাপিস নক্ষত্রটির। পাঁচ বিলিয়ন বছর আগে এই নক্ষত্রটি ঠিক আজকের সূর্যের মতো ছিল।
বেলজিয়ামের কেইউ লিউভেন ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমির অধ্যাপক লিন ডেসিন বলেন, এখন থেকে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে আমাদের সূর্য লাল দানব (রেড জায়ান্ট) নক্ষত্রে রূপান্তরিত হবে। এ সময় সূর্যের আকার বর্তমানের চেয়ে শতগুণ বেড়ে যাবে। অধ্যাপক ডেসিন বলেন, শক্তিশালী নাক্ষত্রিক ঝড়ে সূর্যের তীব্র ভর কমে যাবে। এর বিবর্তন-প্রক্রিয়ার শেষে সাত বিলিয়ন বছর পরে এটি ক্ষুদ্র সাদা বামন তারায় রূপান্তরিত হবে। এ সময় এটি পৃথিবীর মতো ছোট আকার ধারণ করবে। কিন্তু এটি হবে আরও ভারী। এই সাদা বামন তারার এক চা-চামচ উপাদানের ভর দাঁড়াবে প্রায় পাঁচ টন। এই রূপান্তর প্রক্রিয়ায় সৌরজগতের গ্রহগুলোর ওপর নাটকীয় প্রভাব ফেলবে। বৃহস্পতি, শুক্রের মতো গ্রহগুলো বিশাল নক্ষত্রের মধ্যে হারিয়ে যাবে এবং ধ্বংস হবে।
ডেসিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে সূর্য আরও বড় ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তাই এটি পৃথিবীকেও ধ্বংস করে ফেলবে।’
ডেসিন বলেন, পৃথিবীর পাথুরে অভ্যন্তর সূর্যের সেই লাল দানব দশায় টিকে থেকে সাদা বামন অবস্থা পর্যন্ত একে প্রদক্ষিণ করবে কি না, তা দেখার বিষয়। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে জ্যোতির্বিদেরা এল ২ পাপিসকে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। পৃথিবী থেকে মাত্র ২০৮ আলোকবর্ষ দূরের এই নক্ষত্রটি মহাজাগতিক হিসেবে খুব কাছের।
গবেষকেরা পর্যবেক্ষণের সময় এল ২ পাপিসের ৩০ কোটি কিলোমিটারের মধ্যে একটি বস্তু দেখেছেন, যা ওই নক্ষত্রটিকে আবর্তন করছে। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব এর অর্ধেক। গবেষকেরা তাই ভাবছেন, নক্ষত্রটি পর্যবেক্ষণ করে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে পৃথিবীর অবস্থা কেমন হবে তা জানা যাবে।
গবেষকেরা বলছেন, ১০ বিলিয়ন বছর বয়স (এক বিলিয়ন সমান ১০০ কোটি) এল ২ পাপিস নক্ষত্রটির। পাঁচ বিলিয়ন বছর আগে এই নক্ষত্রটি ঠিক আজকের সূর্যের মতো ছিল।
বেলজিয়ামের কেইউ লিউভেন ইনস্টিটিউট অব অ্যাস্ট্রোনমির অধ্যাপক লিন ডেসিন বলেন, এখন থেকে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে আমাদের সূর্য লাল দানব (রেড জায়ান্ট) নক্ষত্রে রূপান্তরিত হবে। এ সময় সূর্যের আকার বর্তমানের চেয়ে শতগুণ বেড়ে যাবে। অধ্যাপক ডেসিন বলেন, শক্তিশালী নাক্ষত্রিক ঝড়ে সূর্যের তীব্র ভর কমে যাবে। এর বিবর্তন-প্রক্রিয়ার শেষে সাত বিলিয়ন বছর পরে এটি ক্ষুদ্র সাদা বামন তারায় রূপান্তরিত হবে। এ সময় এটি পৃথিবীর মতো ছোট আকার ধারণ করবে। কিন্তু এটি হবে আরও ভারী। এই সাদা বামন তারার এক চা-চামচ উপাদানের ভর দাঁড়াবে প্রায় পাঁচ টন। এই রূপান্তর প্রক্রিয়ায় সৌরজগতের গ্রহগুলোর ওপর নাটকীয় প্রভাব ফেলবে। বৃহস্পতি, শুক্রের মতো গ্রহগুলো বিশাল নক্ষত্রের মধ্যে হারিয়ে যাবে এবং ধ্বংস হবে।
ডেসিন বলেন, ‘আমরা ইতিমধ্যে জেনেছি যে সূর্য আরও বড় ও উজ্জ্বল হয়ে উঠবে। তাই এটি পৃথিবীকেও ধ্বংস করে ফেলবে।’
ডেসিন বলেন, পৃথিবীর পাথুরে অভ্যন্তর সূর্যের সেই লাল দানব দশায় টিকে থেকে সাদা বামন অবস্থা পর্যন্ত একে প্রদক্ষিণ করবে কি না, তা দেখার বিষয়। এ প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে জ্যোতির্বিদেরা এল ২ পাপিসকে পর্যবেক্ষণ শুরু করেন। পৃথিবী থেকে মাত্র ২০৮ আলোকবর্ষ দূরের এই নক্ষত্রটি মহাজাগতিক হিসেবে খুব কাছের।
গবেষকেরা পর্যবেক্ষণের সময় এল ২ পাপিসের ৩০ কোটি কিলোমিটারের মধ্যে একটি বস্তু দেখেছেন, যা ওই নক্ষত্রটিকে আবর্তন করছে। সূর্য থেকে পৃথিবীর দূরত্ব এর অর্ধেক। গবেষকেরা তাই ভাবছেন, নক্ষত্রটি পর্যবেক্ষণ করে পাঁচ বিলিয়ন বছর পরে পৃথিবীর অবস্থা কেমন হবে তা জানা যাবে।
BREAKING: Carrie Fisher's mum Debbie Reynolds dies aged 84
BREAKING: Carrie Fisher's mum Debbie Reynolds dies aged 84
It comes after Star Wars legend Fisher died on Tuesday following a heart attack.
Debbie rose to fame as the female lead, Kathy Selden, in Singin' in the Rain alongside Gene Kelly.
BREAKING: Carrie Fisher's mum Debbie Reynolds dies aged 84
BREAKING: Carrie Fisher's mum Debbie Reynolds dies aged 84
It comes after Star Wars legend Fisher died on Tuesday following a heart attack.
Debbie rose to fame as the female lead, Kathy Selden, in Singin' in the Rain alongside Gene Kelly.
Tunisian 'accomplice' arrested over Berlin Christmas market massacre
Tunisian 'accomplice' arrested over Berlin Christmas market massacre
The horror attack just before Christmas killed a dozen people and left 48 injured when a lorry ploughed through a popular Christmas market packed with shoppers.
Cops initially arrested the wrong suspect, sparking a European wide manhunt when the culprit managed to flee Germany.
Sunday, December 25, 2016
Christmas Day disaster: Insane photos show wreckage of car after Xmas morning smash
Christmas Day disaster: Insane photos show wreckage of car after Xmas morning smash
The smash happened at a tight bend near Marfleet, Hull, East Yorks, in the early hours.
No other vehicle was involved.
Christmas ruined' Outrage as thousands left without water in London
Christmas ruined' Outrage as thousands left without water in London
https://www.facebook.com/pinjory.biswasstopped around 10.20am this morning for many across south west London.
But the problem left thousands unable to shower or cook Christmas dinner for a large part of the morning.
One homeowner told Daily Star Online: "The water went off without warning at 10am this morning.
"It's a bit of a nightmare as we have nothing coming out of the taps and we can't even flush the toilet.
"We've tried ringing the water company but it's constantly engaged so have no idea when it will come back on.
"All our neighbours and friends are also without water so could be a fun Christmas lunch."
Chile earthquake: Tsunami fears as massive 7.7-mag Christmas quake strikes
Chile earthquake: Tsunami fears as massive 7.7-mag Christmas quake strike
The earthquake struck 140 miles south-west of Puerto Montt in southern Chile, the United States Geological Survey (USGS) said.
The Pacific Tsunami Warning Center said hazardous waves were possible on coasts located up to 1,000km from the quake's epicentre.
Its depth was around 10 miles.
"As a measure of precautio
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট বিশ্বের সেরা
নর্থ সাউথ ইউনিভার্সিটির কনফুসিয়াস ইনস্টিটিউট বিশ্বের সের
আজ শুভ বড়দিন
আজ শুভ বড়দিন
https://www.facebook.com/pinjory.biswas সম্প্রদায়ের সবচেয়ে বড় ধর্মীয় উৎসব শুভ বড়দিন। ফিলিস্তিনের পশ্চিম তীরের বেথলেহেম শহরে এই দিনে খ্রিষ্টধর্মের প্রবর্তক যিশুখ্রিষ্ট জন্মগ্রহণ করেন। ঈশ্বরের অপার মহিমা ও মানবজাতিকে পাপ থেকে পরিত্রাণের জন্য যিশুখ্রিষ্টের জন্ম হয়েছিল বলে খ্রিষ্টধর্মাবলম্বীরা বিশ্বাস করেন। সারা বিশ্বের যিশুর অনুসারীদের মতো বাংলাদেেশও আজ খ্রিষ্টান সম্প্রদায় আনন্দ-উদ্দীপনার মধ্য দিয়ে বড়দিনের উৎসব উদ্যাপন করবেন।
বড়দিন উপলক্ষে রাজধানী ঢাকাসহ সারা দেশের গির্জাগুলো সাজানো হয়েছে জমকালো সজ্জায়। যিশুর জন্ম হয়েছিল গোয়ালঘরে। সেই স্মৃতিকে স্মরণ করে বড়দিনে গির্জাগুলোতে প্রতীকী গোয়ালঘর তৈরি করা হয়েছে। এ ছাড়া সাজানো হয় ক্রিসমাস ট্রি। অনেকে তাঁদের বাড়িতেও গোয়ালঘর সাজান।
Zara Phillips and Mike Tindall suffer a miscarriage in Christmas tragedy
Zara Phillips and Mike Tindall suffer a miscarriage in Christmas tragedy
It comes just a month after they spoke of their "delight" at expecting their second child.
They already have one daughter Mia, who is nearly three.
Rick Parfitt dead: Status Quo star passes away in hospital
Rick Parfitt dead: Status Quo star passes away in hospital
https://www.facebook.com/pinjory.biswaslunchtime in Spain from a severe infection.He was admitted to a Marbella hospital on Thursday following complications to a shoulder injury.
In October he shocked die-hard Quo fans by announcing he would no longer perform with the band.
Saturday, December 24, 2016
Plane carrying 91 people including famous band crashes into Black Sea
Plane carrying 91 people including famous band crashes into Black Sea
https://www.facebook.com/profile.php to the Russian Defense Ministry disappeared from radars after the takeoff from Sochi, in Russia.
The flight – which is believed to be carrying 83 passengers and eight crew – vanished "between 5 and 7km after takeoff" over the Black Sea.
It was heading to Syria, carrying a famous Russian band to perform a New Year's concert for Russian soldiers, sources suggest.
The plane was last detected at about 5.20am local time – 2.20am GMT – over Russian terroritorial waters.
Thursday, December 22, 2016
Copenhagen Destination Guide
Copenhagen Destination Guide:
The https://www.facebook.com/pinjory.biswas
modern and navigable city of Copenhagen combines the best of
European café culture and Scandinavian architecture and design. It’s
charming and compact, with lots of local history to dive into. Although
spending time in Copenhagen can become expensive, there are many ways to
experience the city on a budget as well. Bangkok Destination Guide
Bangkok Destination Guide
https://www.facebook.com/pinjory.biswasTravel in Bangkok is often described as a whirlwind – it’s hot, chaotic,
crowded, and full of exotic energy. This popular tourism destination is
a city of extremes with majestic temples, floating markets, romantic
rooftop restaurants, and a wide range of accommodations to suit every
budget. But before you start feeling overwhelmed, read through our brief
guide to learn about this exciting city and begin planning your
itinerary.
Azores Destination Guide
Azores Destination Guide
https://www.facebook.com/pinjory.biswas is an enchanting region of Portugal that's made up of nine
volcanic islands in the North Atlantic Ocean. Compared to many island
destinations, the Azores aren't touristy, noisy, or polluted. Instead,
travelers can expect to discover untouched nature, stunning panoramic
views, and charming villages with rich cultural traditions. Here are the
key details you should know to begin planning your trip to the Azores.
Amsterdam Destination Guide
Amsterdam Destination Guide
https://www.facebook.com/pinjory.biswasAmsterdam is one of the most popular travel destinations in the world,
famous for its beautiful canals, top art museum, cycling culture, and
Red Light District. It is the capital and most populous city in the
Netherlands and often referred to as the "Venice of the North" because
of its expansive system of bridges and canals. Here are some of the key
points to remember as you plan your trip to Amsterdam.
Wednesday, December 21, 2016
Tuesday, December 20, 2016
মেক্সিকোর আতশবাজির মার্কেটে বিস্ফোরণে নিহত ২৬
মেক্সিকোর আতশবাজির মার্কেটে বিস্ফোরণে নিহত ২৬
https://www.facebook.com/pinjory.biswas একটি আতশবাজির মার্কেটে বিস্ফোরণে অন্তত ২৬ জন নিহত হয়েছে। বহু লোক আহত হয়েছে। আজ বুধবার বিবিসি অনলাইনের প্রতিবেদনে এই তথ্য জানানো হয়।
বিস্ফোরণের পর আতশবাজি ফুটতে শুরু করে। ভিডিওতে দেখা যায়, আগুন লেগে আতশবাজিগুলো মুহুর্মুহু ফুটছে। আকাশ ধোঁয়ায় ছেয়ে গেছে।
বিস্ফোরণের কারণ এখন পর্যন্ত জানা যায়নি।
খবর পেয়ে পুলিশের সদস্য, উদ্ধারকর্মী ও চিকিৎসাকর্মীরা ঘটনাস্থলে ছুটে যান।
রাজ্য গভর্নর ইরুভিয়েল আভিলা বলেছেন, আহত ব্যক্তিদের চিকিৎসা দেওয়ার বিষয়টিকে সর্বোচ্চ অগ্রাধিকার দেওয়া হচ্ছে।
স্থানীয় লোকজনকে বিস্ফোরণের এলাকাটি এড়িয়ে চলতে বলা হয়েছে। রাস্তাঘাট ফাঁকা রাখার নির্দেশনাও দেওয়া হয়েছে।
Giant rats eat baby girl alive after left alone by mum out on an all-night drinking binge
Giant rats eat baby girl alive after left alone by mum out on an all-night drinking binge
She had taken the tot’s twin brother Lucky with her for the night out, otherwise he would have probably suffered the same fate as his sister.
A shaken neighbour alerted by the screams said: “The baby died a painful death. The infant’s tongue, eyes and fingers had all been eaten.
মেয়েটির কোমরে বিস্ফোরক দ্রব্য বাঁধা ছিল
মেয়েটির কোমরে বিস্ফোরক দ্রব্য বাঁধা ছিল
https://www.facebook.com/pinjory.biswasওদের বয়স সাত কি আট বছর। গতকাল রোববার নাইজেরিয়ার দক্ষিণ পূর্বাঞ্চলের একটি বাজারে ওরাই চালিয়েছে জোড়া আত্মঘাতী হামলা। এতে একজন নিহত ও ১৮ জন আহত হয়। দুই শিশুর একজনের কোমরে বিস্ফোরক বাঁধা ছিল।
মাইদুগুরির ওই হামলার দায় নেয়নি বোকো হারাম। এই জঙ্গি দলটি প্রায়ই বিভিন্ন হামলায় নারী ও শিশুদের ব্যবহার করে।
বোর্নোর রাজধানী মাইদুগুরির বেসামরিক সদস্য আবদুল করিম জাবো বলেন, মেয়েরা সংখ্যায় সাত থেকে আটজন ছিল। প্রথম বিস্ফোরণের আগে তিনি হামলাকারীদের দেখেছিলেন। তিনি বলেন, হামলাকারী দুই শিশু একটি রিকশা থেকে নামল। তারা নির্বিকারভাবে ডান দিকে চলে যায়।
আবদুল করিম জাবো বলেন, দুই শিশুর একজনের নাম ছিল হাওসা। তিনি তার সঙ্গে ইংরেজিতে কথা বলেন। কিন্তু সে কোনো উত্তর দেয়নি। হাওসা এক খামারি বিক্রেতার কাছে যায়। এরপর কোমরে বাঁধা বিস্ফোরক বন্ধনীটির বিস্ফোরণ ঘটায়। দ্বিতীয় বিস্ফোরণটি এর কিছুক্ষণ পরই হয়।
নাইজেরিয়ার উত্তর-পূর্বাঞ্চলে বোকো হারাম জঙ্গিরা ২০০৯ সাল থেকে সক্রিয়। সরকারি বাহিনীর সঙ্গে বোকো হারামের জঙ্গিদের সংঘর্ষে ২০ হাজার নিহত ও ২৫ লাখ লোক গৃহহীন হয়।
মানবাধিকার সংগঠনগুলো বলছে, হাজারো নারী ও শিশুকে বোকো হারাম অপহরণ করেছে। নারীদের অপহরণ করে তারা যৌনদাসী হিসেবে ব্যবহার করে বলে অভিযোগ রয়েছে। এএফপি অবলম্বনে
ক্রিসমাস ট্রিতে এ কী দেখলেন নারী!
ক্রিসমাস ট্রিতে এ কী দেখলেন নারী!
https://www.facebook.com/pinjory.biswas রংবেরঙের জরি আর বল দিয়ে ক্রিসমাস ট্রি সাজাচ্ছিলেন এক নারী।
হঠাৎ চোখে পড়ল, গাছের পাতা জড়িয়ে নিশ্চিন্তে চুপচাপ বসে আছে একটি সাপ। ভয়ে
হাত-পা ঠান্ডা হয়ে গেল। একটু পরেই তিনি চিৎকার শুরু করেন।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের ভিক্টোরিয়া এলাকার একটি বাড়িতে গতকাল রোববার এ ঘটনা ঘটে।
বিবিসির খবরে জানা যায়, কিছুক্ষণ চেঁচামেচির পর মাথা ঠান্ডা হয় ওই নারীর। পা টিপে টিপে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তোয়ালে দিয়ে বাইরের দরজার ফাঁকটুকু বন্ধ করে দেন। এরপর ফোন করেন সাপুড়ে বেরি গোল্ডস্মিথকে।
অস্ট্রেলিয়ার মেলবোর্নের ভিক্টোরিয়া এলাকার একটি বাড়িতে গতকাল রোববার এ ঘটনা ঘটে।
বিবিসির খবরে জানা যায়, কিছুক্ষণ চেঁচামেচির পর মাথা ঠান্ডা হয় ওই নারীর। পা টিপে টিপে ঘর থেকে বেরিয়ে যান। তোয়ালে দিয়ে বাইরের দরজার ফাঁকটুকু বন্ধ করে দেন। এরপর ফোন করেন সাপুড়ে বেরি গোল্ডস্মিথকে।
গোল্ডস্মিথের ধারণা, সাপটি সম্ভবত খোলা জানালা দিয়ে ঢুকে পড়ে। এরপর ক্রিসমাস ট্রিতে আশ্রয় নেয়।
গোল্ডস্মিথ আরও বলেন, সাপটি দেখার পর ওই নারী যথেষ্ট শান্ত ছিলেন। এ কারণেই সাপটি ধরে বনে ছেড়ে দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
অদ্ভুত অদ্ভুত জায়গা থেকে সাপ খুঁজে পাওয়ার অভিজ্ঞতা আছে গোল্ডস্মিথের। তিনি জুতোর ভেতর, কাপড় ধোয়ার মেশিন, কুকুরের ঘর, বিড়ালের বাক্স, শৌচাগার, রান্নাঘরের বাক্স, এমনকি বইয়ের তাক থেকেও সাপ ধরেছেন।
irport ian terror raid linked to Christmas market attack
irport ian terror raid linked to Christmas market attack
While the airport has been closed for several years, the vast complex is now used to house refugees in the German capital.
It is understood the man suspectd of driving the 25-ton truck through a Christmas market – killing 12 and injuring 48 – was living at the camp.
Italian Muslim convert found guilty of helping ISIS
Italian Muslim convert found guilty of helping ISIS
Mhttps://www.facebook.com/pinjory.biswasILAN: An Italian woman who traveled to Syria two years ago proclaiming her support for ISIS was sentenced in absentia Monday to nine years in jail on terrorism-related charges, a court ruled.
Maria Giulia Sergio, 29, converted to Islam in 2007 and moved to Syria with her Albanian-born husband in 2014. She later urged her parents and sister to join them and sign up to the 'jihad' or holy war announced by ISIS rulers.
"Dad, drag mum here by the hair. She doesn't have the right to any opinions," she said in a call home that was tapped by police. "I can't wait to die as a martyr," she said in another call, predicting that the holy war would one day reach Rome.
Her parents and sister began to sell their possessions after agreeing to move to Syria too. But they were arrested in 2015 and prevented from leaving Italy.
Maria Giulia was found guilty of international terrorism and organizing trips to facilitate terrorism.
The father was sentenced to four years in jail Monday after being convicted of aiding terrorists. The sister was tried earlier this year and sentenced to five years, four months in prison. The mother died of a heart attack shortly after her arrest in 2015.
Maria Giulia's husband, Aldo Kobuzi, was given a 10-year term. He is believed to be still in Syria with his wife, but nothing has been heard from them in more than a year.
The court sentenced a Canadian woman, Bushra Haik, to nine years in jail after finding her guilty of recruiting people, including Maria Giulia, to the extremist cause. She was tried in absentia and her whereabouts are not known.
The father's lawyer said he would appeal against the ruling, arguing that his client had not wanted to join ISIS but had simply looked to keep the family together.
Maria Giulia was born into a Roman Catholic family in southern Italy. She moved to the wealthier north and changed her name to Fatima az Zahra after converting to Islam.
Italian media reported that she became progressively radicalised and married Kobuzi in 2014, a man she barely knew, to facilitate her trip to Syria and to avoid being forced into marriage against her will on arrival there.
She defended the actions of ISIS in an interview via Skype with Corriere della Sera newspaper in 2015.
"We decapitate people in the name of Allah. We kill because Sharia law demands it," she was quoted as saying.
She was portrayed in court as a "foreign fighter" and nicknamed "Lady Jihad" by the Italian press.
The prosecution said that as a woman she would not have been allowed to fight on the front line. But they said that they had telephone taps showing she had learnt how to use firearms and that she had repeatedly said she wanted to fight.
Maria Giulia Sergio, 29, converted to Islam in 2007 and moved to Syria with her Albanian-born husband in 2014. She later urged her parents and sister to join them and sign up to the 'jihad' or holy war announced by ISIS rulers.
"Dad, drag mum here by the hair. She doesn't have the right to any opinions," she said in a call home that was tapped by police. "I can't wait to die as a martyr," she said in another call, predicting that the holy war would one day reach Rome.
Her parents and sister began to sell their possessions after agreeing to move to Syria too. But they were arrested in 2015 and prevented from leaving Italy.
Maria Giulia was found guilty of international terrorism and organizing trips to facilitate terrorism.
The father was sentenced to four years in jail Monday after being convicted of aiding terrorists. The sister was tried earlier this year and sentenced to five years, four months in prison. The mother died of a heart attack shortly after her arrest in 2015.
Maria Giulia's husband, Aldo Kobuzi, was given a 10-year term. He is believed to be still in Syria with his wife, but nothing has been heard from them in more than a year.
The court sentenced a Canadian woman, Bushra Haik, to nine years in jail after finding her guilty of recruiting people, including Maria Giulia, to the extremist cause. She was tried in absentia and her whereabouts are not known.
The father's lawyer said he would appeal against the ruling, arguing that his client had not wanted to join ISIS but had simply looked to keep the family together.
Maria Giulia was born into a Roman Catholic family in southern Italy. She moved to the wealthier north and changed her name to Fatima az Zahra after converting to Islam.
Italian media reported that she became progressively radicalised and married Kobuzi in 2014, a man she barely knew, to facilitate her trip to Syria and to avoid being forced into marriage against her will on arrival there.
She defended the actions of ISIS in an interview via Skype with Corriere della Sera newspaper in 2015.
"We decapitate people in the name of Allah. We kill because Sharia law demands it," she was quoted as saying.
She was portrayed in court as a "foreign fighter" and nicknamed "Lady Jihad" by the Italian press.
The prosecution said that as a woman she would not have been allowed to fight on the front line. But they said that they had telephone taps showing she had learnt how to use firearms and that she had repeatedly said she wanted to fight.
Monday, December 19, 2016
Drone seizure spells tougher U.S.-China times
Drone seizure spells tougher U.S.-China times
BEIhttps://www.facebook.com/pinjory.biswasJING: China’s seizure of an American underwater drone is the latest sign that the Pacific Ocean’s dominant power and its rising Asian challenger are headed for more confrontation once U.S. President-elect Donald Trump takes office, analysts said Monday. Chinese political experts said China seized the glider in the South China Sea last week to send a strong warning to Trump not to test Beijing’s resolve over the sensitive issue of Taiwan, the self-ruled island Beijing considers part of its territory.Meanwhile, smaller countries in Southeast Asia are watching the back-and-forth closely for signs that U.S. naval dominance might be diminishing, others said.
Trump’s Dec. 2 phone call with Taiwanese President Tsai Ing-wen was the first time an American president or president-elect has publicly spoken to Taiwan’s leader since Washington broke off its formal diplomatic relationship in 1979 at China’s behest. Trump later said he did not feel “bound by a one-China policy” unless the U.S. could gain trade or other benefits from China.
Beijing regards any acknowledgement that Taiwan has its own head of state as a grave insult.
The drone seizure “is a kind of response from China to Trump’s recent provocations on the issue,” said Ni Lexiong, a military expert at the Shanghai University of Political Science and Law. “It can be regarded as a warning to countries such as the U.S. and Japan on their
BHABADAH'S PLIGHT
BHABADAH'S PLIGHT
Hishttps://www.facebook.com/pinjory.biswas anxiety is shared by thousands of families in the three upazilas known as Bhabadah area, between Jessore and Khulna in southern Bangladesh. The area is crisscrossed by seven main rivers -- the Mukteshwari, Teka, Hari, Sree, Aparbhadra, Harihar and Buribhadra -- and many canals.Aptly called the “Sorrow of Jessore,” much of Bhabadah remains inundated for months during rain almost every year.
This year, about 600,000 people in 286 villages have been affected in various degrees, according to Bangladesh Water Development Board (BWDB) officials in Jessore.
With all the rivers and canals silted up over the last three decades, the rain waters have nowhere to go now. So they get trapped in these beels, submerging homesteads, farmlands, roads and educational institutions.
When the waterlogging is at its worst, normal life comes to a standstill in these beels spreading over 487 square kilometres. There is hardly any work. Living space becomes so scarce that sometimes a whole family shares a single room with their cattle. Others sell out their domestic animals at nominal prices. Water gets contaminated, causing various skin and water-borne diseases. Fishes die.
Sometimes water snakes, frogs and other poisonous bugs, looking for a dry place, enter their huts, creating panic.
This year, at least 11 people, mostly children, drowned or died from snake bites, media reports said citing government officials.
Angered and shocked, hundreds of Bhabadah people travelled to Noapara, some 10km away, on October 5 to take to the streets, demanding government action. They were met with police action instead, in which some 50 people, including women and elderly campaigners, were injured.
Bhabadah's waterlogging problem began in the early 1980s when all its rivers started drying up, after the construction of costal embankments and sluice gates in the region. The embankments and sluice gates were built to prevent saline water from intruding into the beels. The saline water stopped, and so did the natural flow of currents in the process.
Successive governments have taken up various projects worth hundreds of crores of taka to solve this, but they only brought brief relief. Many of the projects were faulty. But more than that, every time the government initiated any projects, powerful locals blocked those to protect their interests, including the multi-million dollar shrimp farms.
Saturday, December 17, 2016
House of Lords European Union Committee
House of Lords European Union Committee
Since UK fishing only produces a half of one percent of GDP and employs just 12,000 fishers, the Lords say that industry might be a low priority for the government but it "must not be marginalised in the wider Brexit negotiations".
What complicates the picture is the fact the most commercial fish stocks are in waters that are shared between the UK and other EU coastal states. The vast majority of UK fish are exported, mainly to the EU while a significant proportion of the fish that British consumers eat is imported, often from EU states.
"A successful industry," the report says, "therefore needs continued market access."
However, that access may come at a price.
"Brexit will involve many trade-offs," said Lord Teverson who chairs the Lords EU Energy and Environment sub-committee.
"It may very well be that EU member states demand more access to UK waters than some fishers would want in return for our continued rights to sell fish to the European market with zero tariffs."
The report also points to the fact that many elements of the CFP should be retained post-Brexit and the UK should ensure that total allowable catches and quotas should continue to be based on scientific advice. The UK will also continue to be under international obligations to co-operate with neighbouring states.
One area of concern, according to the report, may well be that if Britain leaves the EU, the CFP framework which treats the UK as one entity will fall away "raising the potential of four different fisheries management regimes" in England, Wales, Northern Ireland and Scotland.
However, many in the fishing industry still argue that Brexit will bring more opportunities than threats.
Just this week, the EU announced agreement on new quotas under the CFP - many analysts say that it marked an advance for the UK with significant increases in allowable catches for plaice, haddock and prawns.
Responding to the new quotas, representatives from the industry said they believed this augurs well for the future of British fishing outside the EU.
"With Brexit now looming, fishermen can look to the future with real optimism as we are on the cusp of an exciting new era as a coastal state with full control of our 200-mile exclusive economic zone," Bertie Armstrong, chief executive of the Scottish Fishermen's Federation said in a statement.
"This will give us the opportunity for fairer shares in catching opportunity and better fit-for-purpose sustainable fisheries management, which will benefit our coastal communities."
In response to the report, a government spokesperson said: "As we enter the EU negotiations, the prime minister has been clear we want to ensure British companies have the maximum freedom to trade with and operate in the single market."
"At the same time, leaving the EU is a real opportunity to review fisheries management in order to ensure fair access to quota, sustainable stocks and a healthy marine environment."
Since UK fishing only produces a half of one percent of GDP and employs just 12,000 fishers, the Lords say that industry might be a low priority for the government but it "must not be marginalised in the wider Brexit negotiations".
What complicates the picture is the fact the most commercial fish stocks are in waters that are shared between the UK and other EU coastal states. The vast majority of UK fish are exported, mainly to the EU while a significant proportion of the fish that British consumers eat is imported, often from EU states.
"A successful industry," the report says, "therefore needs continued market access."
However, that access may come at a price.
"Brexit will involve many trade-offs," said Lord Teverson who chairs the Lords EU Energy and Environment sub-committee.
"It may very well be that EU member states demand more access to UK waters than some fishers would want in return for our continued rights to sell fish to the European market with zero tariffs."
The report also points to the fact that many elements of the CFP should be retained post-Brexit and the UK should ensure that total allowable catches and quotas should continue to be based on scientific advice. The UK will also continue to be under international obligations to co-operate with neighbouring states.
One area of concern, according to the report, may well be that if Britain leaves the EU, the CFP framework which treats the UK as one entity will fall away "raising the potential of four different fisheries management regimes" in England, Wales, Northern Ireland and Scotland.
However, many in the fishing industry still argue that Brexit will bring more opportunities than threats.
Just this week, the EU announced agreement on new quotas under the CFP - many analysts say that it marked an advance for the UK with significant increases in allowable catches for plaice, haddock and prawns.
Responding to the new quotas, representatives from the industry said they believed this augurs well for the future of British fishing outside the EU.
"With Brexit now looming, fishermen can look to the future with real optimism as we are on the cusp of an exciting new era as a coastal state with full control of our 200-mile exclusive economic zone," Bertie Armstrong, chief executive of the Scottish Fishermen's Federation said in a statement.
"This will give us the opportunity for fairer shares in catching opportunity and better fit-for-purpose sustainable fisheries management, which will benefit our coastal communities."
In response to the report, a government spokesperson said: "As we enter the EU negotiations, the prime minister has been clear we want to ensure British companies have the maximum freedom to trade with and operate in the single market."
"At the same time, leaving the EU is a real opportunity to review fisheries management in order to ensure fair access to quota, sustainable stocks and a healthy marine environment."
Time to declare Turag dead
Time to declare Turag dead
https://www.facebook.com/pinjory.biswasthe years, The Daily Star has repeatedly and tirelessly raised its voice against the slow but certain death of the rivers around Dhaka due to encroachment, dumping of pollutants and lack of dredging. The government, parliament and judiciary also responded to our concerns, taking many an initiative in the last seven years.
But nothing could stop this systematic destruction of four rivers --Turag, Buriganga, Balu and Shitalakhya -- the lifelines of the capital. Powerful, rich and ruthless, these river-gobblers have no difficulty manoeuvring the legal system and the land administration, and “managing” law enforcement agencies. They remain unstoppable with the Turag fast approaching to be history.
In this report, Tawfiq Ali details the persistent neglect of our river custodian in c
Bobby's Upcoming Film Briddhasrom
Bobby's Upcoming Film Briddhasrom
Actress Bobby will be starring in an upcoming film titled “Briddhasrom”. She will be pairing with singer S.D. Rubel in the film for the first time. The movie will be directed by Shopon Chowdhury. The movie has started its shooting in an old-age home in Gazipur. The movie will revolve around stories of people living in old-age homes. The music has been provided by S.D. Rubel. Bobby mentioned that she was really touched with the story and that she felt privileged to be chosen for working in this film.
Bobby was last seen in “One Way” alongside Bappy Chowdhury.
গাজীপুরে বাসের সঙ্গে লেগুনার সংঘর্ষে নিহত ৬
গাজীপুরে বাসের সঙ্গে লেগুনার সংঘর্ষে নিহত ৬
গাজীপুর সিটি করপোরেশনের ইটাহাটা এলাকায় থেমে থাকা বাসের সঙ্গে লেগুনার সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ছয়জন। আজ শনিবার সকাল সোয়া সাতটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। আহত ব্যক্তিরা হলেন লেগুনার যাত্রী নূর মোহাম্মদ (৩৫), বাবুল (৩৫), হাবিবুল্লাহ (৩৮), নজরুল হোসেন (১৮), আশিকুল ইসলাম (৪২) ও নাজমুল হক (৪০)। তাঁরা গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন। সিটি করপোরেশনের ইটাহাটা এলাকায় থেমে থাকা বাসের সঙ্গে লেগুনার সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ছয়জন। আজ শনিবার সকাল সোয়া সাতটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। আহত ব্যক্তিরা হলেন লেগুনার যাত্রী নূর মোহাম্মদ (৩৫), বাবুল (৩৫), হাবিবুল্লাহ (৩৮), নজরুল হোসেন (১৮), আশিকুল ইসলাম (৪২) ও নাজমুল হক (৪০)। তাঁরা গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।সিটি করপোরেশনের ইটাহাটা এলাকায় থেমে থাকা বাসের সঙ্গে লেগুনার সংঘর্ষে ছয়জন নিহত হয়েছে। আহত হয়েছে কমপক্ষে ছয়জন। আজ শনিবার সকাল সোয়া সাতটার দিকে ঢাকা-টাঙ্গাইল মহাসড়কে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত ব্যক্তিদের নাম-পরিচয় জানা যায়নি। আহত ব্যক্তিরা হলেন লেগুনার যাত্রী নূর মোহাম্মদ (৩৫), বাবুল (৩৫), হাবিবুল্লাহ (৩৮), নজরুল হোসেন (১৮), আশিকুল ইসলাম (৪২) ও নাজমুল হক (৪০)। তাঁরা গাজীপুর শহীদ তাজউদ্দীন আহমদ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
Wednesday, December 14, 2016
Hottest Arctic on record triggers massive ice melt
Thhttps://www.facebook.com/pinjory.biswase Arctic shattered heat records in the past year as unusually warm
air triggered massive melting of ice and snow and a late fall freeze, US
government scientists said Tuesday.
The grim assessment came in the Arctic Report Card 2016, a
peer-reviewed document by 61 scientists around the globe issued by the
US National Oceanic and Atmospheric Administration.
The NOAA report covers from October 2015 to September 2016, a period it said the Arctic’s average annual air temperature over land was the highest on record.
“The report card this year clearly shows a stronger and more pronounced signal of persistent warming than any previous year in our observational record” going back to 1900, NOAA Arctic Research Program director Jeremy Mathis told the American Geophysical Union conference in San Francisco, where the report was released.
“Those warming effects in the Arctic have had a cascading effect through the environment.”
The environment has steadily declined since scientists started doing the annual report card, now in its 11th year, co-author Donald Perovich said.
“When it started, you kind of had to listen closely because the Arctic was whispering change,” said Perovich, who works at Dartmouth College’s Thayer School of Engineering in New Hampshire.
“Now it is not whispering anymore. It is speaking change. It is shouting change.”
Warming twice as fast
The Arctic region is continuing to warm up more than twice as fast as the rest of the planet, which is also expected to mark its hottest year in modern times.
Climate scientists say the reasons for the rising heat include the burning of fossil fuels that emit heat-trapping gases into the atmosphere, southerly winds that pushed hot air from the mid-latitudes northward, as well as the El Nino ocean warming trend, which ended mid-year.
The Arctic’s annual air temperature over land was 6.3 degrees Fahrenheit (3.5 degrees Celsius) higher than in 1900, the report said.
The sea surface temperature in the peak summer month of August 2016 reached nine degrees Fahrenheit (five degrees Celsius) above the average for 1982-2010 in the Barents and Chukchi seas and off the east and west coasts of Greenland.
“Warm air and ocean temperatures in the fall led to a record-breaking delay in fall freeze-up,” Perovich said, noting that the Arctic sea ice minimum from mid-October to late November was the lowest since the satellite record began in 1979.
It was also 28 percent less than the average for 1981-2010 in October.
Scientists added a section to the report about noteworthy records set in October and November 2016, even though that extended beyond the report’s typical time span.
On thin ice
More of the ice that freezes in the Arctic winter is thin, made of only a single year’s worth of freeze rather than thicker, more resistant ice built up over multiple years.
In 1985, almost half (45 percent) of Arctic sea ice was called “multi-year ice.”
Now, just 22 percent of the Arctic is covered in multi-year ice. The rest is first-year ice.
In Greenland, the ice sheet continued to shrink and lose mass as it has every year since 2002, when satellite measurements began.
Melting also started early in Greenland last year, the second earliest in the 37-year record of observations, and close to the record set in 2012.
Record-low snow
The springtime snow cover in the North American Arctic hit a record low in May, when it fell below 1.5 million square miles (four million square kilometers) for the first time since satellite observations began in 1967.
This melting, combined with retreating sea ice, has allowed more sunlight to penetrate the ocean’s upper layers, stimulating widespread algae blooms.
The Arctic’s people and animals are also suffering from the climate changes.
Ocean acidification is adding new stress for ocean creatures that need calcium carbonate to build shells, affecting people in the region who rely on fish for food.
And small mammals known as shrews are increasingly becoming infected with parasites that were once known to infect shorebirds, suggesting a northerly shift of some species.
The Arctic could be free of summer ice by the 2040s, Perovich said, adding that the changing temperatures are already affecting people who live in the region.
Asked by reporters if the report was tailored to the current political environment in the United States—with President-elect Donald Trump declaring climate change a Chinese hoax and preparing a cabinet that will include climate change deniers—Mathis said no.
“This is the best possible science that we can do,” he said. “It is beyond reproach
The NOAA report covers from October 2015 to September 2016, a period it said the Arctic’s average annual air temperature over land was the highest on record.
“The report card this year clearly shows a stronger and more pronounced signal of persistent warming than any previous year in our observational record” going back to 1900, NOAA Arctic Research Program director Jeremy Mathis told the American Geophysical Union conference in San Francisco, where the report was released.
“Those warming effects in the Arctic have had a cascading effect through the environment.”
The environment has steadily declined since scientists started doing the annual report card, now in its 11th year, co-author Donald Perovich said.
“When it started, you kind of had to listen closely because the Arctic was whispering change,” said Perovich, who works at Dartmouth College’s Thayer School of Engineering in New Hampshire.
“Now it is not whispering anymore. It is speaking change. It is shouting change.”
Warming twice as fast
The Arctic region is continuing to warm up more than twice as fast as the rest of the planet, which is also expected to mark its hottest year in modern times.
Climate scientists say the reasons for the rising heat include the burning of fossil fuels that emit heat-trapping gases into the atmosphere, southerly winds that pushed hot air from the mid-latitudes northward, as well as the El Nino ocean warming trend, which ended mid-year.
The Arctic’s annual air temperature over land was 6.3 degrees Fahrenheit (3.5 degrees Celsius) higher than in 1900, the report said.
The sea surface temperature in the peak summer month of August 2016 reached nine degrees Fahrenheit (five degrees Celsius) above the average for 1982-2010 in the Barents and Chukchi seas and off the east and west coasts of Greenland.
“Warm air and ocean temperatures in the fall led to a record-breaking delay in fall freeze-up,” Perovich said, noting that the Arctic sea ice minimum from mid-October to late November was the lowest since the satellite record began in 1979.
It was also 28 percent less than the average for 1981-2010 in October.
Scientists added a section to the report about noteworthy records set in October and November 2016, even though that extended beyond the report’s typical time span.
On thin ice
More of the ice that freezes in the Arctic winter is thin, made of only a single year’s worth of freeze rather than thicker, more resistant ice built up over multiple years.
In 1985, almost half (45 percent) of Arctic sea ice was called “multi-year ice.”
Now, just 22 percent of the Arctic is covered in multi-year ice. The rest is first-year ice.
In Greenland, the ice sheet continued to shrink and lose mass as it has every year since 2002, when satellite measurements began.
Melting also started early in Greenland last year, the second earliest in the 37-year record of observations, and close to the record set in 2012.
Record-low snow
The springtime snow cover in the North American Arctic hit a record low in May, when it fell below 1.5 million square miles (four million square kilometers) for the first time since satellite observations began in 1967.
This melting, combined with retreating sea ice, has allowed more sunlight to penetrate the ocean’s upper layers, stimulating widespread algae blooms.
The Arctic’s people and animals are also suffering from the climate changes.
Ocean acidification is adding new stress for ocean creatures that need calcium carbonate to build shells, affecting people in the region who rely on fish for food.
And small mammals known as shrews are increasingly becoming infected with parasites that were once known to infect shorebirds, suggesting a northerly shift of some species.
The Arctic could be free of summer ice by the 2040s, Perovich said, adding that the changing temperatures are already affecting people who live in the region.
Asked by reporters if the report was tailored to the current political environment in the United States—with President-elect Donald Trump declaring climate change a Chinese hoax and preparing a cabinet that will include climate change deniers—Mathis said no.
“This is the best possible science that we can do,” he said. “It is beyond reproach
Christmas rocky road
A no-bake Christmas treat that can easily be adjusted
according to your own preferences. It's wonderful for making with children too.
This recipe appears in Nigella Lawson's book Feast, published by Chatto & Windus.
This recipe appears in Nigella Lawson's book Feast, published by Chatto & Windus.
Ingredients
- 250g/9oz dark chocolate, chopped
- 150g/5oz milk chocolate, chopped
- 175g/6oz butter, softened, plus extra for greasing
- 4 tbsp golden syrup
- 200g/7oz amaretti biscuits
- 150g/5oz shelled Brazil nuts
- 150g/5oz red glacé cherries
- 125g/4oz mini marshmallows
- 1 tbsp icing sugar
- edible glitter, to decorate (optional)
Method
1.
Place the dark and milk chocolate pieces into a
heavy-based pan. Add the butter and golden syrup and cook over a low heat to
melt and combine.
2.
Place the amaretti biscuits into a freezer bag and bash
with a rolling pin to make crumbs of various sizes.
3.
Place the Brazil nuts into another freezer bag and bash
in the same way.
4.
Take the pan of melted chocolate mixture off the heat
and add the crushed biscuits and nuts.
5.
Add the glacé cherries and mini marshmallows. Fold the
mixture carefully to coat all of the solid ingredients with the syrupy
chocolate mixture.
6.
Pour the mixture into a 25cm/10in x 30cm/12in greased
and lined baking tray and smooth the surface as much as possible (although it
will look bumpy).
7.
Refrigerate for two hours, or until firm enough to cut.
Dust with icing sugar, then sprinkle with edible glitter if you wish.
Remove
the block of rocky road from the tray and cut into 24 rectangles.
Subscribe to:
Posts (Atom)